tahsan of black band
শিরোনামঃ স্মৃতি
- এ্যালবামঃ অনুশীলন
- কণ্ঠঃ তাহসান
- ব্যান্ডঃ ব্ল্যাক
যদি ইচ্ছে করে তবে
প্রাচীন অন্ধকারে,
এক শব্দের পাশে দাঁড়িয়ে
ভুলে যেতে পারো
এই মুখ, এই গান, এই মন।
তবুও মুখর প্রতিচ্ছবি
আয়নায় প্রতিবিম্ব নেই,
পলাতক হৃদয়ে নামে রাত
তোমার যাত্রা পথে কুয়াশা।
তোমার চলার পথে ধূসর স্মৃতি
ফিরে আসে নির্জন রাতে।
তোমার অনন্ত রাতস্বপ্ন দেখতে বলে,
বলে কার কাছে ছুটে যাও?
ছুটে যাও......?
যদি ইচ্ছে করে তবে,
এক গানের কাছে
ফিরে নতজানু হতে পারো
তবুও স্রোতের দুপাশে
থাকবে না কেও,থাকবো না আমি,থাকবে না কেও
শিরোনামঃ আমার পৃথিবী
মৃত সব গাছের নিচে আগুন জ্বলবে
বুকের গভীরে নদী, কুয়াশা কুয়াশা
পাথরের উপর বসে দেখছি এ সবই
তাকিয়ে আছে মৃত্যুর এপারে
জীবনের সুতীব্র উল্লাসে দেখি আমি
সাদা রোঁদে ভাসছে সবই
পায়ে পায়ে ফিরে আসি আবার
নিভৃতে বুনি দুঃখের গান
অনন্ত আগুনে পুড়ে অনিদ্র চোখ
আমার বিবেক পুড়ে সূর্যের নিচে ।
শিরোনামঃ প্রার্থনাদ
বুঝতে পেরেও বুঝে উঠিনি
আমি কি তোমার তুলির আঁচড়, শুধু
তোমার রঙের খোরাক শুধু?
আর লাল রঙের তুলিতে রাঙিও না
আমার জীবন
আমার আঁকা স্বপ্নগুলো ছিড়ে ফেলে
দুঃস্বপ্ন আর এঁকো না।
চাইনা ঘৃণা করতে তোমাকে
চাই শুধু তোমাকে প্রার্থনায় আমি।
পুরোনো চাদর পশ্চিমে
বিছিয়ে আমি একা বসে
তোমার তরে আমার প্রার্থনা
তোমার তরে আমার আর্তনাদ।
শিরোনামঃ এখনও
সময়ের পাতায় যা লিখে চলি
ছিল সবই তোমার আছে আজও তোমার
আঁধারের নির্জনতায়।
এই নির্ঘুম রাতে একা আমি
জানালার পাশে দাঁড়িয়ে
চিৎকার করে বলতে চাই তোমায় আমি
ভালোবাসি শুধু তোমায় ভালোবাসি
এখনও শুধু তোমায় ভালবাসি।
আমার এই ভোরের আলোয় ছুটে চলা
শুধুই কল্পনায় ছুঁতে চাওয়া
তুমি রাতের আঁধার ঘিরে এলে
তুমি আমার ভোরের আলোয় পাওয়া,
অন্তহীন এ পথে
এই ভোরের স্তব্ধতা ভেঙ্গে দিয়ে
লাল আকাশে চির ধরিয়ে
চিৎকার করে বলতে চাই তোমায় আমি
ভালোবাসি শুধু তোমায় ভালোবাসি
এখনও শুধু তোমায় ভালবাসি।
শিরোনামঃ মানুষ
কারও বুকের গভীরে থাকে সুখ
বিপরীত এই স্রোতের কাছে বন্দি আমরা
কেবলই যুদ্ধের অয়োজন করে চলেছি।
অনেক অনেক মৃত্যুর পর শান্তি ফিরবে একদিন
ক্রমাগত ঘৃনায় পুড়ে মানুষ হবে নিষ্প্রাণ।
তবুও মানুষ জানি স্বপ্নময় স্বাধীন
আর সে থাকবে না পরাধীন
মানুষ ফিরে পাবে তার ঠিকানা, তার আশ্রয়
নিয়তির বিরুদ্ধে লড়ে যায় সোনালী মানুষ
একদিন চলে যাবে সূর্যের খুব কাছে।
শিরোনামঃ পরাহত
অদৃশ্য দেয়াল তুলে দাঁড়িয়ে।
ভিজে কাঠে শ্যাওলা জমেছিল
বাতাসের শব্দ উঠত জানালায়
তোমার উষ্ণ বুকে চিহ্ন এঁকেছিলাম
আমার বলা হল না
আমার ফেরা হল না
ওখানে আঁধার বড় সামুদ্রিক
লোনা গন্ধ ভাসত বাতাসে
ছিল না আলো কাছাকাছি
শুধু তোমাতেই ভরে ছিল ঘর…
তোমার উষ্ণ বুকে চিহ্ন এঁকেছিলাম
আমার বলা হল না
আমার ফেরা হল না
শিরোনামঃ অপমিত
আমি বৃষ্টির মাঠে নগ্ন একা ভিজি ..
ডানা ঝাপটানো পাখির গন্ধে,
আমার দু’পাশে বুনো ফুলের মৌতাত।
আমার দু’চোখে গাড় কুয়াশার ঘোর,
তবুও তোমার কাব্য এখনও দুহাতে ধরা।
জলের স্রোতের পাশে ঘুমিয়ে পড়েছি আমি,
পাতা ঝরে ঢেকে দিয়ে গেল আমায়
তবুও খুঁজবে লোকালয়ে একা?
তুমি ওখানে পাবেনা আমায়।
একটি পাথর সরালেও পাবে তুমি,
তোমার বুকের মাঝে আমায়।।
শিরোনামঃ প্রাকৃতিক
পাতা ঝরেছে
শীত আসবে বলে
পৃথিবী ঘুমিয়ে পড়েছে
শীর্ণ নদীর বুকে
আজও উঠে ঢেউ
আমি ম্লান চোখে
তাই চেয়ে চেয়ে দেখি।
আকাশের নীল কখনও কি নিভে যেতে পারে?
পাখিরা হারাতে পারে পথের নির্দেশ কোনও দিন?
এ পৃথিবী কখনও কি মানুষ হারাবে?
গভীর অন্ধকারে ডুবে যেতেও পারে।
শিরোনামঃ শ্লোক
সে স্বপ্নটা মুছে দিলে কেউ মুখোশ পড়বে না।
নিজের ছায়ার বাইরে যাওয়া যায় না,
এটা মেনে নিলে নির্ঘুম রাত কাটবে না।
কার জলে ভাসাতে গেলে ফুল?
কার চোখে হয়েছ নিঃস্ব?
কেন স্বীকার কর, দুঃখ সব চেতনার ভুল!
তোমার ক্যানভাসের ওই নীল আর সাদা;
অস্তিত্বে বিঁধে থাকে বিপর্যস্ত স্মৃতি;
এসবই পেয়ে যাবে অন্য দিনের কেউ।
তবুও, আজ রাতে যেতে চাও জ্যোৎস্নার বনে!
শিরোনামঃ একা
হারিয়েছ তুমি সকল বাতাস।
সূর্য জেনেছো কি?
অন্ধকারে তুমি একা…
ছেলে, পেছনে ফিরে দ্যাখো
ছায়া নেই মেঝেতে তোমার।
তুমি একা।
সময় জানতে চাওনি কখনও,
তুমি কতটা শীতল।
বিকেল, জেনে নাও তুমি,
তোমার ভেতরে বৃষ্টি ঝরে।
মেয়ে, পেছনে ফিরে দ্যাখো,
তুমিও একা কি না?
তুমি একা।
শিরোনামঃ ?
ওসব কবেকার কথা
আমরা তো জিতেই গেছি;
তাহলে আমরা কি সুখী?
সেই রাতে আগুন জ্বলেছিল,
পুড়েছিল ঘুমন্ত শিশুরা,
থরথর কাঁপছিল সবকিছু,
সারিবদ্ধ মৃত্যুই যেন সত্য।
নিঃস্ব মানুষেরা আজও নিঃস্বই রয়ে গেল।
তাহলে এই যুদ্ধের কি প্রয়োজন ছিল?
প্রাচীন অন্ধকারে,
এক শব্দের পাশে দাঁড়িয়ে
ভুলে যেতে পারো
এই মুখ, এই গান, এই মন।
তবুও মুখর প্রতিচ্ছবি
আয়নায় প্রতিবিম্ব নেই,
পলাতক হৃদয়ে নামে রাত
তোমার যাত্রা পথে কুয়াশা।
তোমার চলার পথে ধূসর স্মৃতি
ফিরে আসে নির্জন রাতে।
তোমার অনন্ত রাতস্বপ্ন দেখতে বলে,
বলে কার কাছে ছুটে যাও?
ছুটে যাও......?
যদি ইচ্ছে করে তবে,
এক গানের কাছে
ফিরে নতজানু হতে পারো
তবুও স্রোতের দুপাশে
থাকবে না কেও,থাকবো না আমি,থাকবে না কেও
শিরোনামঃ আমার পৃথিবী
- অ্যালবামঃ আমার পৃথিবী
- কন্ঠঃ জন/তাহসান
- কথাঃ জুবায়ের হোসেন (ইমন)
- তবলাঃ জাহান
- সেতারঃ জাহান
- ব্যান্ডঃ ব্ল্যাক
মৃত সব গাছের নিচে আগুন জ্বলবে
বুকের গভীরে নদী, কুয়াশা কুয়াশা
পাথরের উপর বসে দেখছি এ সবই
তাকিয়ে আছে মৃত্যুর এপারে
জীবনের সুতীব্র উল্লাসে দেখি আমি
সাদা রোঁদে ভাসছে সবই
পায়ে পায়ে ফিরে আসি আবার
নিভৃতে বুনি দুঃখের গান
অনন্ত আগুনে পুড়ে অনিদ্র চোখ
আমার বিবেক পুড়ে সূর্যের নিচে ।
শিরোনামঃ প্রার্থনাদ
- অ্যালবামঃ আমার পৃথিবী
- কন্ঠঃ তাহসান
- কথাঃ তাহসান
- ব্যান্ডঃ ব্ল্যাক
বুঝতে পেরেও বুঝে উঠিনি
আমি কি তোমার তুলির আঁচড়, শুধু
তোমার রঙের খোরাক শুধু?
আর লাল রঙের তুলিতে রাঙিও না
আমার জীবন
আমার আঁকা স্বপ্নগুলো ছিড়ে ফেলে
দুঃস্বপ্ন আর এঁকো না।
চাইনা ঘৃণা করতে তোমাকে
চাই শুধু তোমাকে প্রার্থনায় আমি।
পুরোনো চাদর পশ্চিমে
বিছিয়ে আমি একা বসে
তোমার তরে আমার প্রার্থনা
তোমার তরে আমার আর্তনাদ।
শিরোনামঃ এখনও
- অ্যালবামঃ আমার পৃথিবী
- কন্ঠঃ তাহসান
- কথাঃ তাহসান
- R-8 সংযোজনঃ আদনান খান
- ব্যান্ডঃ ব্ল্যাক
সময়ের পাতায় যা লিখে চলি
ছিল সবই তোমার আছে আজও তোমার
আঁধারের নির্জনতায়।
এই নির্ঘুম রাতে একা আমি
জানালার পাশে দাঁড়িয়ে
চিৎকার করে বলতে চাই তোমায় আমি
ভালোবাসি শুধু তোমায় ভালোবাসি
এখনও শুধু তোমায় ভালবাসি।
আমার এই ভোরের আলোয় ছুটে চলা
শুধুই কল্পনায় ছুঁতে চাওয়া
তুমি রাতের আঁধার ঘিরে এলে
তুমি আমার ভোরের আলোয় পাওয়া,
অন্তহীন এ পথে
এই ভোরের স্তব্ধতা ভেঙ্গে দিয়ে
লাল আকাশে চির ধরিয়ে
চিৎকার করে বলতে চাই তোমায় আমি
ভালোবাসি শুধু তোমায় ভালোবাসি
এখনও শুধু তোমায় ভালবাসি।
শিরোনামঃ মানুষ
- অ্যালবামঃ আমার পৃথিবী
- কন্ঠঃ তাহসান
- কথাঃ জুবায়ের হোসেন (ইমন)
- ব্যান্ডঃ ব্ল্যাক
কারও বুকের গভীরে থাকে সুখ
বিপরীত এই স্রোতের কাছে বন্দি আমরা
কেবলই যুদ্ধের অয়োজন করে চলেছি।
অনেক অনেক মৃত্যুর পর শান্তি ফিরবে একদিন
ক্রমাগত ঘৃনায় পুড়ে মানুষ হবে নিষ্প্রাণ।
তবুও মানুষ জানি স্বপ্নময় স্বাধীন
আর সে থাকবে না পরাধীন
মানুষ ফিরে পাবে তার ঠিকানা, তার আশ্রয়
নিয়তির বিরুদ্ধে লড়ে যায় সোনালী মানুষ
একদিন চলে যাবে সূর্যের খুব কাছে।
শিরোনামঃ পরাহত
- এ্যালবামঃ উৎসবের পর
- কন্ঠঃ তাহসান/জন/এলিটা
- কথাঃ ইমন জুবায়ের
- ব্যান্ড: ব্ল্যাক
অদৃশ্য দেয়াল তুলে দাঁড়িয়ে।
ভিজে কাঠে শ্যাওলা জমেছিল
বাতাসের শব্দ উঠত জানালায়
তোমার উষ্ণ বুকে চিহ্ন এঁকেছিলাম
আমার বলা হল না
আমার ফেরা হল না
ওখানে আঁধার বড় সামুদ্রিক
লোনা গন্ধ ভাসত বাতাসে
ছিল না আলো কাছাকাছি
শুধু তোমাতেই ভরে ছিল ঘর…
তোমার উষ্ণ বুকে চিহ্ন এঁকেছিলাম
আমার বলা হল না
আমার ফেরা হল না
শিরোনামঃ অপমিত
- অ্যালবামঃ উৎসবের পর
- কন্ঠঃ তাহসান
- কথাঃ ইমন জুবায়ের
- বাঁশিঃ জুবায়ের মালিক
- ব্যান্ডঃ ব্ল্যাক
আমি বৃষ্টির মাঠে নগ্ন একা ভিজি ..
ডানা ঝাপটানো পাখির গন্ধে,
আমার দু’পাশে বুনো ফুলের মৌতাত।
আমার দু’চোখে গাড় কুয়াশার ঘোর,
তবুও তোমার কাব্য এখনও দুহাতে ধরা।
জলের স্রোতের পাশে ঘুমিয়ে পড়েছি আমি,
পাতা ঝরে ঢেকে দিয়ে গেল আমায়
তবুও খুঁজবে লোকালয়ে একা?
তুমি ওখানে পাবেনা আমায়।
একটি পাথর সরালেও পাবে তুমি,
তোমার বুকের মাঝে আমায়।।
শিরোনামঃ প্রাকৃতিক
- অ্যালবামঃ উৎসবের পর
- কন্ঠঃ তাহসান/মার্ক(সেলাউট)
- কথাঃ জুবায়ের হোসেন (ইমন)/মার্ক(সেলাউট)
- ব্যান্ডঃ ব্ল্যাক
পাতা ঝরেছে
শীত আসবে বলে
পৃথিবী ঘুমিয়ে পড়েছে
শীর্ণ নদীর বুকে
আজও উঠে ঢেউ
আমি ম্লান চোখে
তাই চেয়ে চেয়ে দেখি।
আকাশের নীল কখনও কি নিভে যেতে পারে?
পাখিরা হারাতে পারে পথের নির্দেশ কোনও দিন?
এ পৃথিবী কখনও কি মানুষ হারাবে?
গভীর অন্ধকারে ডুবে যেতেও পারে।
শিরোনামঃ শ্লোক
- এ্যালবামঃ উৎসবের পর
- কন্ঠঃ তাহসান/জন/এলিটা
- কথাঃ ইমন জুবায়ের
- বাঁশিঃ জুবায়ের মালিক
সে স্বপ্নটা মুছে দিলে কেউ মুখোশ পড়বে না।
নিজের ছায়ার বাইরে যাওয়া যায় না,
এটা মেনে নিলে নির্ঘুম রাত কাটবে না।
কার জলে ভাসাতে গেলে ফুল?
কার চোখে হয়েছ নিঃস্ব?
কেন স্বীকার কর, দুঃখ সব চেতনার ভুল!
তোমার ক্যানভাসের ওই নীল আর সাদা;
অস্তিত্বে বিঁধে থাকে বিপর্যস্ত স্মৃতি;
এসবই পেয়ে যাবে অন্য দিনের কেউ।
তবুও, আজ রাতে যেতে চাও জ্যোৎস্নার বনে!
শিরোনামঃ একা
- অ্যালবামঃ উৎসবের পর
- কন্ঠঃ তাহসান/জন/এলিটা
- কথাঃ জন
- ব্যান্ডঃ ব্ল্যাক
হারিয়েছ তুমি সকল বাতাস।
সূর্য জেনেছো কি?
অন্ধকারে তুমি একা…
ছেলে, পেছনে ফিরে দ্যাখো
ছায়া নেই মেঝেতে তোমার।
তুমি একা।
সময় জানতে চাওনি কখনও,
তুমি কতটা শীতল।
বিকেল, জেনে নাও তুমি,
তোমার ভেতরে বৃষ্টি ঝরে।
মেয়ে, পেছনে ফিরে দ্যাখো,
তুমিও একা কি না?
তুমি একা।
শিরোনামঃ ?
- অ্যালবামঃ উৎসবের পর
- কন্ঠঃ তাহসান/জন
- কথাঃ ইমন জুবায়ের
- ব্যান্ডঃ ব্ল্যাক
ওসব কবেকার কথা
আমরা তো জিতেই গেছি;
তাহলে আমরা কি সুখী?
সেই রাতে আগুন জ্বলেছিল,
পুড়েছিল ঘুমন্ত শিশুরা,
থরথর কাঁপছিল সবকিছু,
সারিবদ্ধ মৃত্যুই যেন সত্য।
নিঃস্ব মানুষেরা আজও নিঃস্বই রয়ে গেল।
তাহলে এই যুদ্ধের কি প্রয়োজন ছিল?
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন